Wellcome to National Portal

“স্বাগতম ” ১২নং রোয়াইলবাড়ী আমতলা ইউনিয়ন পরিষদ, কেন্দুয়া, নেত্রকোণা।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
বুরুজ ঢিবি
স্থান

রোয়াইলবাড়ী বাজারের দক্ষিণ -পশ্চিম কোণে  অবস্থান

কিভাবে যাওয়া যায়

নেত্রকোনা জেলা  থেকে কেন্দুয়া উপজেলা  হয়ে  সাহিতপুর বাজার থেকে রোয়াইলবাড়ী বাজারের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে যেতে হবে ।

যোগাযোগ

১। ইউনিয়ন পরিষদ জনপ্রতিনিধি  মহোদয়গন।

২। ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার/ তথ্য সেবা কেন্দ্র।

৩। রোয়াইলবাড়ী বাজার কমিটি ।

৪। রোয়াইলবাড়ী ফাজিল মাদ্রাসা শিক্ষম মহোদয়গণ ।

বিস্তারিত

বুরুজ ঢিবি


বুরুজ ঢিবি নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন ঢিবি ও বাংলাদেশের সংরক্ষিত প্রত্নস্থল। এটি রোয়াইলবাড়ি দূর্গের ভেতর অবস্থিত।[১]

বুরুজ ঢিবি


নিবন্ধ

আলোচনা

পড়ুন

সম্পাদনা

ইতিহাস দেখুন


সরঞ্জাম

অবয়ব লুকান

অক্ষর


ছোট


মানক


বড়

প্রস্থ


মানক


চওড়া

রং (বিটা)


স্বয়ংক্রিয়


উজ্জ্বল


আঁধার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বুরুজ ঢিবি


রোয়াইলবাড়ি দুর্গ অভ্যন্তরে বুরুজ ঢিবি

সাধারণ তথ্যাবলী

অবস্থান    রোয়াইলবাড়ি দূর্গ

ঠিকানা    নেত্রকোণা, কেন্দুয়া

শহর    ময়মনসিংহ

দেশ    বাংলাদেশ

স্বত্বাধিকারী    বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর

কারিগরি বিবরণ

কাঠামো ব্যবস্থা    সুলতানী আমলের স্থাপত্য রীতি

উপাধি    প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা

বুরুজ ঢিবি নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন ঢিবি ও বাংলাদেশের সংরক্ষিত প্রত্নস্থল। এটি রোয়াইলবাড়ি দূর্গের ভেতর অবস্থিত।[১]


ইতিহাস

রোয়াইলবাড়ি দুর্গ তথা বুরুজ ঢিবির নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না তবে প্রত্নতত্ত্ববিদগণদের মধ্যে কেউ কেউ এটিকে সুলতানী আমলের স্থাপনা বলে মনে করেন। আবার কেউ কেউ এটিকে জনৈক কোন মুঘল. জেনারেলের তৈরি স্থাপনা বলে মনে করেন। ৮০-এর দশকে আবিষ্কৃত এ স্থাপনাটি ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর সংরক্ষিত পরাকীর্তি হিসেবে নথিভূক্ত করে।[২]


বুরুজ ঢিবিটি রোয়াইলবাড়ি দুর্গের সীমানা প্রাচীরের ভেতর উত্তরাংশে অবস্থিত। ১৯৯১-৯৩ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক দুর্গের ভেতর খনন কার্য পরিচালনার সময় এটি আবিষ্কৃত হয়। খননের ফলে এখানে পাওয়া যায় একটি ইমারতের ধ্বংসাবশেষ।[৩]


অবকাঠামো

বুরুজ ঢিবি খননকালে এখানে যে ইমারতটি আবিষ্কৃত হয় সেটি দুর্গের ভূমি থেকে ২০ ফুট উঁচু ও এর আয়তন ৯৪‘´৬৯’। ইমারতটির উপরে উঠার জন্য এর অিভ্যন্তরে দক্ষিণ পাশে একটি সিঁড়ি রয়েছ। ইমারতের চূড়ায় দুটি কক্ষের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়। এই বুরুজ ঢিবি থেকেই দুর্গ প্রাচীর শুরু হয়েছে। এখানে খননের ফলে ইমারত ছাড়াও পাওয়া গিয়েছে মৃৎপাত্র, পোড়ামাটি ও রং করা ইটের ধ্বংসাবশেষ।[৪]


চিত্রশালা


 


আরও দেখুন

বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের তালিকা

তথ্যসূত্র

 "ময়মনসিংহ বিভাগের পুরাকীর্তি"। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। www.archaeology.gov.bd/। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২।

 রাখাল বিশ্বাস। "অপূর্ব স্থাপত্যশৈলির এক ঐতিহাসিক নিদর্শন কেন্দুয়ার রোয়াইলবাড়ি দুর্গ"। দৈনিক জনতা। ১৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০২২।

 "The Daily Janakantha"।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

 "রোয়াইল বাড়ী - Kendua Upazilla - কেন্দুয়া উপজেলা"। ৬ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৬।


ধন্যবাদ, ১২নং রোয়াইলবাড়ী আমতলা ইউনিয়ন পরিষদ, কেন্দুয়া, নেত্রকোণা।