জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কি ? |
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন-২০০৪ (সর্বশেষ সংশোধিত সহ) অনুসারে- ´জন্ম: কোন ব্যক্তির জীবিত ভূমিষ্ট হওয়া; ´মৃত্যু: কোন ব্যক্তির জীবনাবসান হওয়া; ´নিবন্ধন: নিবন্ধন বহিতে কোন ব্যক্তির জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করা; ´নিবন্ধন বহি: হস্তলিখিত উপায়ে বা তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে সৃজিত এমন কোন বহি, যাহাতে কোন ব্যক্তির জন্ম বা মৃত্যুর তথ্য লিপিবদ্ধ করা হয়। |
জন্ম নিবন্ধনের পদ্ধতি |
´জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর আওতায় একজন মানুষের নাম, লিঙ্গ, জন্মের তারিখ ও স্থান, বাবা মায়ের নাম, তাদের জাতীয়তা এবং স্থায়ী ঠিকানা নির্ধারিত নিবন্ধক কর্তৃক কম্পিউটারে এন্ট্রি প্রদানসহ ডেটাবেইজে সংরক্ষণ এবং জন্ম নিবন্ধন সনদ প্রদান করা।
|
মৃত্যু নিবন্ধন পদ্ধতি |
´জন্ম নিবন্ধন হলো জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর আওতায় একজন মৃত ব্যক্তির নাম, মৃত্যুর তারিখ, মৃত্যুর স্থান, লিঙ্গ, পিতা/মাতা বা স্বামী/স্ত্রীর নাম নির্ধারিত নিবন্ধক কর্তৃক কম্পিউটারে এন্ট্রি প্রদানসহ ডেটাবেইজে সংরক্ষণ ও মৃত্যু নিবন্ধন সনদ প্রদান করা। |
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের গুরুত্ব |
•জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদের অনুচ্ছেদ ৭ অনুযায়ী “ Every child to be registered immediate after birth ” •বাংলাদেশের জাতীয় শিশু নীতি ২০১১-এর অনু: ৬.১০.১- অনুযায়ী সকল শিশুর জন্মের পর পরই জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করতে হবে। •শিশুর মৌলিক অধিকার •রাষ্ট্রীয় অধিকার লাভ |
জন্ম নিবন্ধন কোথায় করতে হবে? | ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র বা মেয়র কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কাউন্সিলর বা অন্য কোন কর্মকর্তা, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এর এক্সিকিউটিভ অফিসার এবং দূতাবাসসমূহের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন অফিসার জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করে থাকেন। |
একই ব্যক্তি একাধিকবার জন্ম নিবন্ধন করতে পারবে কি? | একই ব্যক্তির অনুকূলে একাধিকবার জন্ম নিবন্ধন করা যাবে না। এটি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর ২১ ধারা অনুযায়ী দন্ডনীয় অপরাধ। |
একজন ব্যক্তি জন্ম নিবন্ধন হয়েছে কিনা তা কিভাবে পরীক্ষা করবে? | অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করা থাকলে orgbdr.gov.bd ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে জন্ম তথ্য যাচাই অপশনে ব্যক্তির ব্যপন নম্বর ও জন্ম তারিখ প্রদান করে জন্ম নিবন্ধন হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যাবে । |
জন্ম নিবন্ধন সনদের ব্যক্তি পরিচিতি নম্বর (ব্যপন) ১৭ ডিজিটে কিভাবে রুপান্তর করতে হবে? | ১৭ ডিজিটের |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস